আমার ঋণের শেষ নেই৷ কি লিখব, বা এই সময় ঠিক কি লেখা উচিত, প্রচুর ভেবেও সেসব আমি কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছি না। কারণ এ যে আমার পরম পাওয়া। চোখের সামনে ছাপার অক্ষরে নিজের কবিতাকে দেখতে পাওয়া একরকম স্বর্গলাভ বলা যেতে পারে। অন্তত আমার কাছে কতকটা তাই। গন্যমান্য মানুষদের ভিড়ে যে নগন্যের রচনাও স্থান পাবে, এ নিজের চোখে যতবার দেখছি ভালোলাগার চেয়ে বিস্মিত হচ্ছি বেশি। অঙ্কুর সাহিত্য সংকলনের সম্পাদকদ্বয় শ্রী সুরজিৎ হালদার ও শ্রীমতী কণিকা মহন্ত কে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা। গ্রূপের মাননীয় ও মাননীয়া এডমিনদের আমার প্রণাম। পরের প্রকাশনাতেও যে আমার লেখাকে জায়গা করে দেবেন তা আমি সত্যিই বুঝিনি । আর ঠিক সেই কারণে এই ঋণ বেড়েই চলেছে। অঙ্কুর নিয়ে আপনাদের নিরলস প্রয়াস ও পরিশ্রমকে আমার কুর্নিশ । আশা করি সাহিত্যের জগতে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতোই নজির রেখে চলুক এই প্রকাশন। আপনাদের সকলকে আমার অন্তরের শুভেচ্ছা। মলাটের পাঠকদের কাছে আমি বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞ, যাঁরা একটানা পাশে আছেন বলেই আরো একবার অসম্ভব জিনিস সম্ভব হল।
No comments:
Post a Comment